নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজস্থানী ভক্ত সমাজের কথা মাথায় রেখে কোলকাতার উপকণ্ঠে অবস্থিত নিউটাউনের ধর্মতলার পাঁচুরিয়া-য় সম্প্রতি নির্মিত হয়েছে ‘দহমী মাতার মন্দির’।
‘দহমী মাতা ট্রাস্ট’-এর উদ্যোগে আজ মন্দিরের অধিষ্ঠাত্রী দেবী ‘দহমী মাতা’ (মনসা)-র প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
![](https://i0.wp.com/anandosangbadlive.com/wp-content/uploads/2024/04/IMG-20240415-WA0011.jpg?resize=1280%2C720&ssl=1)
‘দহমী মাতা ট্রাস্ট’-এর অছি পরিষদের অন্যতম সদস্য সুশীলকুমার গোয়েল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “দহমী মাতা আমাদের কুলদেবী। রাজস্থানের কোটপুতলী বহরোড জেলার দহমী গ্রামে রয়েছে দহমী মাতার ৬৬০ বছরের পুরনো মন্দির। ব্যাবসা, চাকরি বা অন্য কারনে রাজস্থানের মূল নিবাসী যে বাসিন্দারা বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে বাস করছেন তাঁদের সুবিধার্থে কোলকাতায় ‘দহমী মাতা মন্দির’-এর স্থাপনা করা হল।”
![](https://i0.wp.com/anandosangbadlive.com/wp-content/uploads/2024/04/IMG-20240415-WA0009.jpg?resize=1280%2C720&ssl=1)
‘দহমী মাতা ট্রাস্ট’-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, “মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন ও মাতৃমূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে গত চার দিন ধরে মন্দির প্রাঙ্গণে চলেছে সুন্দরকাণ্ড পাঠ, কলস যাত্রা, নগর ভ্রমণ, হোম, কুমারী পুজো, মঙ্গল আরতি, ব্রাহ্মণ ভোজন সহ ভক্তি সঙ্গীতের আয়োজন, আজ মাতৃমূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠা শেষে এই মন্দির তার পূর্ণতা পেল।”
‘দহমী মাতা ট্রাস্ট’-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, “সংগঠনের সদস্য সঞ্জয় আগরওয়াল, পবন খেমকা, হরিশঙ্কর মর্জিওয়ালা, দর্জি পরিবার ও মহাবর পরিবারের ঐকান্তিক সহযোগিতা ও প্রচেষ্টায় ভারতের বুকে দ্বিতীয় মন্দির রূপে নির্মিত হল নিউটাউনের ‘দহমী মাতার মন্দির’।”