নিজস্ব প্রতিনিধি:অভীক একটি ২২ বছরের ছেলে। শহরের বাইরে থাকে। শুরুতেই দেখা যায় যে কিঞ্চিৎ বিষণ্ণ হয়ে অভীক কে তার বাবা ফোন করে জিজ্ঞেস করছেন যে সে এই বছর পুজোয় বাড়ি আসছে কিনা, কারণ এই বছর তাদের বাড়িতে পুজো হবেনা। অভীক বাড়ি আসে। তার দিদির সাথে কথোপকথনের পর আমরা বুঝতে পারি যে, কিছুদিন তাদের বাবা মায়ের সেপারেশন হয়েছে তাই এবারে পুজোটা হবেনা। অভীক এসেছে জানতে পেরে তার পুরোনো বান্ধবী রাই, তার সাথে কথা বলতে আসে। রাই এখন অভীকের প্রাক্তনী। ২ বছর আগেই ওদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তাদের কথার মধ্যে সেই মান অভিমান আমরা ফুটে উঠতে দেখতে পাই। রাই অভীক কে বলে যদি তারা সব বন্ধুরা মিলে পুজোটা করতে পারে। পরের দিন তারা বাবার কাছে অনুমতি নিতে গেলে বাবা কিছুটা ইতস্তত হলেও রাজি হয়ে যায়। পুজোর তোড়জোড় শুরু হয় বন্ধুদের। মহালয়ার দুদিন আগে অভীক দুঃখের সাথে রাই কে বলে -” এবারের পুজোয় মা কে খুব মিস করবো!”
মহালয়ার দিন সকালে চক্ষুদান এর সময় অভীক দেখে, তার মা ফিরে এসেছে। আবেগে বিহ্বল হয়ে অভীক মা কে জড়িয়ে কেঁদে ফেলে।
দেবী ও মা’এর আগমনী হয়।
মা
অমলীন ,চিরন্তন
শুধুমাত্র দৈনন্দিন আবেগ বা আরাধনায় আবদ্ধ নয়।
বিরহ বিচ্ছেদ বিষাদ সবের ঊর্ধ্বে
মা
আসবেই।
আগমনী…
মা এর ফিরে আসার গল্প। মা বারবার ফিরে আসেন।
মূল চরিত্রে:
রোহন সেন
ঐশ্বর্য সেন
রানা বসু ঠাকুর
অমৃতা দে
হিন্দোলা চক্রবর্তী
অন্তরা স্বর্ণকার
বুলান ঘোষ।
প্রযোজক: কিছুক্ষণ এন্টারটেইনমেন্ট
সহ প্রযোজক: JLT ফিল্মস ।
পরিচালনা, চিত্রনাট্য, ডায়ালগ ও সম্পাদনা : রোহন সেন
চিত্রগ্রাহক : সাস্বত মজুমদার
সহকারী পরিচালক: অর্পণ দেব
গায়িকা: অমৃতা দে ।
নেপথ্য সঙ্গীত: রাজদীপ গাঙ্গুলি
কালারিস্ট: সায়ন্তন নাগ ।
প্রোডাকশন তত্ত্বাবধায়ক: লাল্টূ সিন্হা
সাউন্ড ডিজাইন ও ফিল্ম মিক্স: ফিল্ম স্টপ
মেক আপ : সুইটি দাস
স্টিল চিত্রগ্রাহক: বুলান ঘোষ ও রানা বসু ঠাকুর