![](https://i0.wp.com/anandosangbadlive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20231020-WA0031.jpg?resize=1024%2C1024&ssl=1)
গোপাল দেবনাথ : উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম বলে আলাদা করে বলার কিছু নেই। সারা শহর জুড়েই মানুষের ঢল নেমেছে ছোট্ট শিশু থেকে বয়স্ক মানুষ কেউ বাদ নেই। উদ্যেশ্য একটাই মায়ের মূর্তির সাথে সুন্দর মণ্ডপ সেইসাথে অসাধারণ সব অলোকসজ্জা যা একবার দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যেতে পারে। পূর্ব কলকাতার বেলেঘাটা অঞ্চলে বহু দুর্গাপুজো হয় তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বেলেঘাটা নবমিলন। বেলেঘাটা থানার কাছে সিইএসসি অফিসের পাশে। কলকাতার প্রাচীনতম পুজোর মধ্যে একটি। এই পুজো ব্রিটিশ আমল থেকে হয়ে আসছে। এই বছর এই দুর্গাপুজো ৯৬ তম বর্ষে পদার্পন করলো। এই পুজোর মধ্যে আজও পাড়া কালচার দেখতে পাওয়া যায়। পুরুষ ও মহিলা নির্বিশেষে এলাকার মানুষের সক্রিয় উপস্থিতি পরিবেশের গুণমান যথেষ্ট পরিমাণে বাড়িয়ে তোলে।
![](https://i0.wp.com/anandosangbadlive.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20231020-WA0030.jpg?resize=1024%2C1024&ssl=1)
এই বছরের থিম দুবাই এর আলোকিত মিরাকেল পার্ক এর খন্ডচিত্র। এই থিম এর সঠিক রূপদান করেছেন সুদীপ মন্ডল। প্রতিমা শিল্পী ভাস্কর কৃষ্ণ পাল এবং আলোকসজ্জায় সন্তোষ ইলেকট্রিক। মণ্ডপের আলোকসজ্জা’র কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। এই পুজো সম্বন্ধে বেলেঘাটা নবমিলন এর চারজন সম্পাদক সুজয় মন্ডল, অতনু বর্মন, লোকনাথ গুড়ে এবং কাঞ্চন চক্রবর্তী উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন এই শহরে অনেক পুজো আয়োজিত হলেও আমাদের মণ্ডপে একবার না এলে এর বিশেষত্ব বোঝা সম্ভবপর হবে না। সভাপতি অশোক মিত্র বলেন আমরা নবমীর দিন দুপুর বেলায় সকলের জন্য ভোগ প্রসাদের ব্যবস্থা রাখি। আমাদের এই প্রথা বহুকাল ধরে চলে আসছে। এই ক্লাবের সক্রিয় সদস্য অনিল দে বলেন আমরা প্রায় ৪৫ জন সদস্য সকলে মিলে এই পুজোর কাজে যোগদান করি।