Close

শতবর্ষের আলোকে অরবিন্দ বিশ্বাস

সৌরভ দত্ত: গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি ইন্দুমতী সভাগৃহে রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী অরবিন্দ বিশ্বাসের জন্মশতবর্ষ ও সুরনন্দন ভারতীর ৩০তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হল।
বর্তমান প্রজন্মের অনেক শিল্পীরাই হারিয়ে যাচ্ছেন। তারই মধ্যে প্রয়াত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী অরবিন্দ বিশ্বাস অন্যতম। তাকে নিয়ে অতীতের নানা বর্ণময় দিনগুলোর কথা স্মরণ করলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ডাঃ শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়, সঙ্গীতশিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র, কবি – চিত্রশিল্পী – বাউলশিল্পী পাপিয়া ঘোষাল, তবলাশিল্পী অভিজিৎ ঘোষ ও কবি শ্রীলা বিশ্বাস।
সুরনন্দন ভারতীর পক্ষ থেকে রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী ডাঃ শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় ও লোপামুদ্রা মিত্র – র হাতে ‘অরবিন্দ বিশ্বাস স্মৃতি পুরস্কার ‘ তুলে দেওয়া হয়। ‘ সঙ্গীতনন্দন পুরস্কার’ – এ সম্মানিত করা হয় সঙ্গীত, তবলা ও সেতার শিল্পী উস্তাদ হামিদ হুসেন – কে। ‘ রা পত্রিকা’র ৫১ বছরের প্রথম সংখ্যায় “অরবিন্দ বিশ্বাস “প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়।
জবা মুখোপাধ্যায় রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন। শিল্পীকে স্মরণ করে কবিতা পাঠ করেন সীমন্তিকা ভট্টাচর্য্য। রবীন্দ্রসঙ্গীত ও গজল পরিবেশন করেন
অনামিকা সরকার ,ইন্দ্রানী চক্রবর্তী। পন্ডিত কেশব ব্যানার্জির দরাজ গলায় সঙ্গীত পরিবেশন করেন। সঙ্গীতের তালে তালে ক্যানভাসে অরিজিতা দাস রংতুলির ছোঁয়ায় রবীন্দ্রনাথের ছবি আঁকেন। পাপিয়া ঘোষাল ও জবা মুখোপাধ্যায়ের বাউলঅঙ্গে রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন। নবাঙ্গিক নৃত্যকলা কেন্দ্রের ছাত্র – ছাত্রীদের নৃত্য ও সঙ্গীতা প্রামাণিক, অর্ধেন্দু চট্টোপাধ্যায় ও নুপুর নন্দীর সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন সমীর রায় চৌধুরী, দেবাশীষ দাস, প্রশান্ত ধারা ও নান্টু মুখার্জি। সঞ্চালনায় ছিলেন সীমন্তিকা ভট্টাচার্য্য ও দেবাশীষ সরকার।

Leave a Reply

0 Comments
scroll to top