গুলজারের জন্মদিনে বাংলার শিল্পীদের অনন্য উপহারAuthorPosted byramizPublishedAugust 17, 20207:48 amTwitterFacebookLinkedInShare this postShare this postClose sharing boxগুলজারের জন্মদিনে বাংলার শিল্পীদের অনন্য উপহারTwitterFacebookLinkedInPosted by ramiz on August 17, 2020. Anando Sangbad Live : বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী রাজা দাস, চলচ্চিত্র নির্মাতা রঞ্জয় রায়চৌধুরী, প্রীথা চক্রবর্তী, সুরকার আশু চক্রবর্তীর মতো বিশিষ্ট শিল্পীরা গুলজারের জন্মদিনে এক বিশেষ উপহার নিয়ে হাজির হলেন। এটাকে বাংলার পক্ষ থেকে জন্মদিনে জীবন্ত কিংবদন্তীর কাছে শ্রদ্ধা নিবেদনের মতো। গুলজারের সাথে এই শহরের খুব ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের কথা আমরা সবাই জানি। এখন তাঁর কয়েকটি শায়েরীর বাংলা অনুবাদ রাজা নিজেই আবৃত্তি করেছেন। রঞ্জয়, প্রীথার নির্দেশনায়, আশুর সঙ্গীত নির্দেশনায়, রাজার পাঠে নির্মিত এই ভিডিওটি ১৮ জুলাই গুলজারের জন্মদিনে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হবে। এটি একটি কিংবদন্তির ভক্তদের ছোট্ট প্রচেষ্টা। গুলজারের লেখাগুলি যেমন ‘ম্যায় কুছ কুছ ভুলতা জাটা হুন, মুঝকো ভী এক তর্কিব শিখা দো’ বা ‘ইয়াদ হ্যায়, রোজ মেরে মেজ পে বৈঠে বৈঠে’ – এই শায়রী গুলো বাংলাতে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। রাজা বললেন,” গুলজারের সাথে আমার একটা সম্পর্ক আছে। না শুধু আমার নয়, সবার। তাঁর লেখার সাথে আমরা প্রতিটি মুহূর্তকে চিনতে শিখি! আর সেইজন্য তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে না চিনলেও, তাঁর কাছে ধরা দিয়ে ফেলি। ছোটবেলা থেকে যত দেখেছি তাঁকে, মুগ্ধ হয়েছি, এবং একইভাবে ক্রমাগত কাছে আসা শুরু করেছি, তা গুলজারের বলা হোক কিংবা গুলজারের নির্দেশনা হোক। যখন বড় হলাম, কবিতা বলতে শুরু করলাম, তখন খুব ইচ্ছে ছিল গুলজারের লেখা যদি কখনো বলতে পারি! আমার বন্ধু পীযূষ, দিল্লিতে থাকে, ও অনুবাদ করল গুলজারের বেশ কিছু লেখা। সেগুলো বলতে খুব ইচ্ছে করে। এই সময়ের অন্যতম একজন সঙ্গীত পরিচালক, আশু চক্রবর্তী, তাকে পুরো পরিকল্পনাটা বলি, যদি কিছু করা যায়! সেও একইরকমভাবে গুলজারের ভক্ত। আবহ সৃষ্টি হল। রণজয় আর.সি একজন দারুণ নির্দেশক এবং চিত্রগ্রাহক। ও শুরু করল কাজ। দৃশ্য নির্মাণ হল। পৃথা চক্রবর্তী অন্যতম একজন নির্দেশক এবং সম্পাদক। তিনিই সম্পাদনার কাজ সম্পন্ন করলেন। সব মিলিয়ে তৈরি হলো একটা কিছু। গুলজারের জন্মদিনে আমাদের এই প্রয়াসটুকু যদি সকলের কাছে পৌঁছে দিতে পারি, তাহলে আমাদের ভালো লাগবে। গুলজারের লেখা, যেমন ‘মে কুছ কুছ ভুলতা যাতা হুঁ, মুঝকো ভি এক্ তারকিফ্ শিখা দো’ বা ‘ইয়াদ হে, রোজ্ মেরে মেস পে ব্যায়ঠে ব্যায়ঠে’ -এইরকমই বেশ কিছু শায়েরীকে আমরা বাংলায় তুলে ধরবার চেষ্টা করেছি। গুলজার তো আমার কাছে এক জ্যোতিষ্ক, যিনি কিনা তীব্র অন্ধকারের মধ্যেও আলো জ্বেলে দেবেন আমাদের সকলের মনে।” Post Views: 968 Share this:TwitterFacebookTelegramWhatsAppLike this:Like Loading...