নিজস্ব প্রতিনিধি:সম্প্রতি শহরে খুকুমণির ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়ে গেল।এই উদ্যোগে সামিল হয়েছিলেন বিধায়ক দেবাশিস কুমার, কোম্পানির ডিরেক্টর অরিত্র রায় চৌধুরী।অনুষ্ঠানে সংস্থার কর্মীদের হাতে কোভিড সেফটি কিট তুলে দেওয়া হয়।
করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।এই অবস্থায় ভ্যাকসিন এই মহামারীর হাত থেকে বাঁচতে অন্যতম রক্ষক।খুকুমণি এগিয়ে এল তাদের সব কর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য।অরিত্র রায় চৌধুরী বললেন,” এই প্রতিষ্ঠান আমার এক বৃহত্তর পরিবার।তাদের সুরক্ষার জন্য আমাদের এই আয়োজন।আমি কৃতজ্ঞ দেবাশিস কুমারের কাছে উঁনি এই দিনে এখানে উপস্থিত হলেন।”
খুকুমণির পঞ্চাশ বছর।সারা বছর নানা বিশেষ মুহূর্ত তৈরি করার অঙ্গীকার করেছেন সংস্থার তরুণ তুর্কী অরিত্র রায় চৌধুরী, ডাইরেক্টর,প্রদীপ কেমিক্যালস ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড।সম্প্রতি খুকুমণি কেয়ার হার্বাল স্প্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রকাশ করলেন বিধায়ক,রাসবিহারী কেন্দ্র,দেবাশিস কুমার,সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন অরিত্র রায় চৌধুরী। খুকুমণি নামটা শুনলেই মনে হয় এমন কেউ যার বয়স বেশ কম।কিন্তু প্রদীপ ক্যামিকেলস ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড এর “খুকুমণি” আলতা,সিঁদুর গত পঞ্চাশ বছর ধরে বাঙালির ঘরে,ঘরে সমাদৃত।বাঙালির যে কোনো শুভ অনুষ্ঠান হোক খুকুমণি এর সিঁদুর,আলতা এখন কিংবদন্তি।পরম্পরা যেমন আছে,তেমনই আছে নতুন প্রজন্মকে ছোঁওয়ার তাগিদ।এর আগে লিকুইড হার্বাল সিঁদুর নিয়ে এসেছিল এই সংস্থা। সংস্থার এই নবতম নিবেদন হার্বাল হ্যান্ড স্যানিটাইজারে রেয়েছে অ্যান্টিসেপটিক সাথে নিম,তুলসি,অ্যালোভেরা,
ময়েস্টারাইজার।একশো মিলি লিটারের এই স্প্রে এখন সব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে।এই বিষয়ে অরিত্র রায় চৌধুরী বলেন,”হার্বাল সিঁদুরের পর আবারও অনেকটাই এই প্রজন্মের ক্রেতাদের কথা ভেবেই এই হার্বাল প্রোডাক্ট গুলো আনা হয়েছে।অনেকের
অ্যালারজির সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে এই হার্বাল প্রোডাক্ট গুলো একেবারে নিরাপদ।এটা খুব সহজেই সাথে রাখা যায়,ইউজারস ফ্রেন্ডলি।দামেও কম।”
এদিন কোভিড সেফটি কিটে মাস্কের সাথে দেওয়া ছিল খুকুমণির সেনিটাইজারও।