নিজস্ব প্রতিনিধি:মধ্যরাতে জনমানবহীন একটি ভগ্নপ্রায় ব্রীজে আত্মহত্যা করতে আসে ঐন্দ্রিলা । নীলাব্জ তাকে বাধা দেয়, জানতে চায় সে কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে । ঐন্দ্রিলা প্রথমে বলতে চায়না, নীলাব্জ তাকে বোঝায়, যে মন বড় মজার জিনিস কাউকে বিন্দুমাত্র আভাস না দিয়েও আপনি আপনার মনের ভাব বদলে ফেলতে পারেন । এরইমধ্যে চলতে থাকে নানান নাটকীয় ঘটনা । অবশেষে ঐন্দ্রিলা জানায় জীবনে প্রথমবার সে মা হতে চলেছিল । কিন্তু তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনেরা বেআইনীভাবে ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ করে জানতে পারে, যে সেটি কন্যাভ্রূণ । অতএব, ঐন্দ্রিলাকে তারা বাধ্য করে তার গর্ভে থাকা কন্যাভ্রূণ সন্তানটিকে নষ্ট করে দিতে । ঐন্দ্রিলা সব থেকে বড় কষ্ট পায় যে তার স্বামী ও তার নিজের বাবা,মা ও এর বিরুদ্ধাচরণ করেনা দেখে । সরকারের হাজার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এখনো কন্যাভ্রূণ হত্যাকাণ্ডের মত নৃশংস হত্যালীলা ঘটেই চলেছে এদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ।
আগামীকাল ১২ ই জুন রবিবার তপন থিয়েটারে নেতাজীনগর সরস্বতী নাট্যশালা কন্যাভ্রূণ হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে মঞ্চস্থ করতে চলেছে তাদের প্রযোজনা সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের নাটক ” আঁধারের ধূপছায়া ” সন্ধ্যা ৬ টা ১৫ মিনিট থেকে । নাটকটির নির্দেশনায় জয়েশ ল ।